আজকের সারাদেশ রিপোর্ট:
আগামী বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি নাগাদ দেশে বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের সরবরাহ ও চাহিদায় ভারসাম্য ফিরবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১৪ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আবুল কালাম আজাদ এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এলসি স্থগিতের বিষয়ে সাংবাদিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র প্রশ্ন করেন। তিনি দাবি করেন, ‘গণমাধ্যমের কয়েকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এলসি (ঋণপত্র) বাতিল করা হচ্ছে– যা সত্য নয়। নভেম্বরের প্রথম ১০ দিনে ১,২৬৩ মিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে, যা গত অক্টোবরে ছিল ৪,৭৪৩ মিলিয়ন। বৈশ্বিক পরিস্থিতি যখন নাজুক অবস্থানে থাকে, তখন এই ধরনের গুজব রটে।’
তিনি বলেন, ‘নিজ নিজ বৈদেশিক মুদ্রার স্টক অনুসারে, ব্যাংকগুলো এলসি খোলার বিষয়টি বিবেচনা করছে’।
সোমবার দেওয়া আরেক নোটিশে দেশের আর্থিক খাতের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি জানায়, বাণিজ্যিক এলসি খোলার ক্ষেত্রে কোনো সীমা আরোপ করা হয়নি।